করোনা আতঙ্ক গ্রাস করেছে গোটা পৃথিবীকে। করোনা Test নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠেছে, তোলপাড় হয়েছে রাজ্য রাজনীতি। এবার সামনে এল ভয়ংকর তথ্য। কলকাতার কাঁকুড়গাছিতে ডায়াগোনস্টিক ল্যাব "ত্রিবেণী", মালিক সল্টলেকের রতনলাল গুপ্তা। কি এমন ঘটেছে এই ল্যাবে? শুনলে হাড়হিম হয়ে যাবে।
করোনা আতঙ্ক কাটাতে মানুষ নিজের করোনা পরীক্ষা করতে চাইছে। কিন্তু রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তর ও ICMER এর অনুমোদন ছাড়া করোনা পরীক্ষা করতে পারে না কোনো ল্যাব। কিন্তু কোনো ছাড়পত্র ছাড়াই রমরমিয়ে করোনা টেস্ট চলছে এই ত্রিবেণী ল্যাবে। কয়েক হাজার টাকা নিয়ে চলছে এই ভুয়ো করোনা টেস্ট। মানুষের আতঙ্কের সুযোগ নিয়ে কোটি কোটি টাকা আয় করছে এই ল্যাবের মালিক রাতনলাল গুপ্তা।
আরও ভয়ংকর ব্যাপার হল, সব রিপোর্ট নেগেটিভ আসছে। পজিটিভ রোগীরও নেগেটিভ রিপোর্ট আসছে। এর ফল ভয়াবহ, সব জায়গায় করোনা ছড়িয়ে পড়তে পারে।
এক ডাক্তারের অভিযোগের ভিত্তিতে ওই ত্রিবেণী ল্যাব সিল করে দেয় ফুলবাগান থানার পুলিস এবং সল্টলেক থেকে গ্রেপ্তার করা হয় রতনলাল কে। বাকি দুই অভিযুক্ত ল্যাব কর্মী পলাতক।
কিন্তু আরও ভয়ংকর ব্যাপার হল, এই ত্রিবেণী ল্যাবের উল্টোদিকেই আরও একটা ত্রিবেণী ল্যাব আছে, সেটারও মালিক রতনলাল গুপ্তা, সেটি সিল করেনি পুলিস। সেটায় অন্যান্য টেস্ট চলছে আগের মতোই।
(রাস্তার উল্টোদিকের ত্রিবেণী ল্যাব)
বারবার নানা বহিরাগত ব্যবসায়ীর নামে কালোবাজারির অভিযোগ উঠছে৷ চাল, আটা, ওষুধের কালোবাজারির জন্য ইতিমধ্যেই গ্রেপ্তার হয়েছে অনেক বহিরাগত ব্যবসায়ী। প্রশ্ন উঠছে বাংলায় এভাবে অসাধু ব্যবসায়ীর সুযোগ ও সাহস পাচ্ছে কিভাবে বহিরাগতরা?
করোনা আতঙ্ক কাটাতে মানুষ নিজের করোনা পরীক্ষা করতে চাইছে। কিন্তু রাজ্য স্বাস্থ্য দপ্তর ও ICMER এর অনুমোদন ছাড়া করোনা পরীক্ষা করতে পারে না কোনো ল্যাব। কিন্তু কোনো ছাড়পত্র ছাড়াই রমরমিয়ে করোনা টেস্ট চলছে এই ত্রিবেণী ল্যাবে। কয়েক হাজার টাকা নিয়ে চলছে এই ভুয়ো করোনা টেস্ট। মানুষের আতঙ্কের সুযোগ নিয়ে কোটি কোটি টাকা আয় করছে এই ল্যাবের মালিক রাতনলাল গুপ্তা।
আরও ভয়ংকর ব্যাপার হল, সব রিপোর্ট নেগেটিভ আসছে। পজিটিভ রোগীরও নেগেটিভ রিপোর্ট আসছে। এর ফল ভয়াবহ, সব জায়গায় করোনা ছড়িয়ে পড়তে পারে।
এক ডাক্তারের অভিযোগের ভিত্তিতে ওই ত্রিবেণী ল্যাব সিল করে দেয় ফুলবাগান থানার পুলিস এবং সল্টলেক থেকে গ্রেপ্তার করা হয় রতনলাল কে। বাকি দুই অভিযুক্ত ল্যাব কর্মী পলাতক।
কিন্তু আরও ভয়ংকর ব্যাপার হল, এই ত্রিবেণী ল্যাবের উল্টোদিকেই আরও একটা ত্রিবেণী ল্যাব আছে, সেটারও মালিক রতনলাল গুপ্তা, সেটি সিল করেনি পুলিস। সেটায় অন্যান্য টেস্ট চলছে আগের মতোই।
(রাস্তার উল্টোদিকের ত্রিবেণী ল্যাব)
বারবার নানা বহিরাগত ব্যবসায়ীর নামে কালোবাজারির অভিযোগ উঠছে৷ চাল, আটা, ওষুধের কালোবাজারির জন্য ইতিমধ্যেই গ্রেপ্তার হয়েছে অনেক বহিরাগত ব্যবসায়ী। প্রশ্ন উঠছে বাংলায় এভাবে অসাধু ব্যবসায়ীর সুযোগ ও সাহস পাচ্ছে কিভাবে বহিরাগতরা?
No comments:
Post a Comment