দক্ষিণ দিল্লীর এক স্কুলের ছাত্রদের ইন্সটাগ্রাম গ্রুপ। সেখানে কয়েকশো মেম্বার। সব প্রায় ১৬-২০ বছর বয়সী মেম্বার, সবাই স্কুল ছাত্র। কিন্তু এটা কোনো সাধারণ গ্রুপ না। এই গ্রুপের কার্যকলাপ শুনলে চোখ কপালে উঠবে।
এই গ্রুপে কম বয়সী মেয়েদের কে কিভাবে রেপ করেছে, কিভাবে গ্যাং রেপ করেছে, কিভাবে রেপ করা যায়- এসবের প্ল্যানিং ও এক্সিকিউশন নিয়ে আলাপ আলোচনা হয়। কম বয়সী মেয়েদের সাথে পার্সোনাল চ্যাট, ব্যক্তিগত তথ্য এমনকি নুড ছবি তাদের অনুমতি ছাড়াই এই গ্রুপে শেয়ার করা হয়।
https://twitter.com/saahilmenghani/status/1257279038411796481?s=19
ঘটনার কথা প্রকাশ্যে আসতেই চারিদিকে তোলপাড়। এটা কিভাবে হয়? এই ধর্ষকামীদের গ্রুপ কিভাবে চলে? এভাবে মেয়েদের কিভাবে ভবিষ্যত ধ্বংস করা যায়? দিল্লীর মহিলা কমিশন দ্রুত পদক্ষেপ নিয়েছে। তারা দিল্লী পুলিসে এফ আই আর দায়ের করেছে। দিল্লী পুলিস ইতিমধ্যে চার স্কুল ছাত্রকে গ্রেপ্তার করেছে। জানানো হয়েছে ইন্সটাগ্রামকেও। তদন্তের স্বার্থে চাওয়া হয়েছে সমস্ত তথ্য।
https://twitter.com/ANI/status/1257547153196453888?s=19
দিল্লীতে ধর্ষণ সর্বজন বিদিত, বারবার বিক্ষোভের আগুন ছড়িয়েওছে অতীতে। উত্তর ভারতের সামাজিক কারণেই এই জিনিস ঘটছে। গোবলয়ের ধর্ষণ সংস্কৃতির অংশই এটা। নাহলে ভয় ছাড়া এই বয়সী ছেলেরা এই জিনিস কিভাবে করতে পারে? উঠছে প্রশ্ন। দিল্লী সহ পুরো উত্তর ভারতে অনেক মেয়েদের অকথ্য অত্যাচার করা হয়, ধর্ষকামী মানসিকতা গোবলয়ের বড় অংশের পুরুষদের মধ্যে ঢুকে গেছে। হিন্দি সাম্রাজ্যবাদ ও গোবলীয় সংস্কৃতিই এই নোংরামীর মূল কারণ।
https://twitter.com/timesofindia/status/1257551358237929474?s=19
প্রশ্ন উঠছে, এই গোবলয় থেকে বাংলায় প্রচুর ছেলে কর্মসূত্রে আসে। ইদানীং কালে দেখা গেছে রাজ্যের যেখানে গোবলয়ের লোক বেড়েছে সেখানেই শ্লীলতাহানী ও ধর্ষণের ঘটনা বা অন্যান্য ক্রাইম বাড়ছে। এই #Bois Locker Room এর ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই বাংলার মেয়েদের সতর্ক করছে বাঙালি জাতীয়তাবাদী সংগঠন গুলি। বাঙালি মেয়েরা যাতে এই ধর্ষকামী গোবলীয় মানসিকতা থেকে নিরাপদে থাকে সেজন্য সতর্কতামূলক প্রচার চলছে।
-নিজস্ব সংবাদদাতা, বাংলার চোখ
এই গ্রুপে কম বয়সী মেয়েদের কে কিভাবে রেপ করেছে, কিভাবে গ্যাং রেপ করেছে, কিভাবে রেপ করা যায়- এসবের প্ল্যানিং ও এক্সিকিউশন নিয়ে আলাপ আলোচনা হয়। কম বয়সী মেয়েদের সাথে পার্সোনাল চ্যাট, ব্যক্তিগত তথ্য এমনকি নুড ছবি তাদের অনুমতি ছাড়াই এই গ্রুপে শেয়ার করা হয়।
https://twitter.com/saahilmenghani/status/1257279038411796481?s=19
ঘটনার কথা প্রকাশ্যে আসতেই চারিদিকে তোলপাড়। এটা কিভাবে হয়? এই ধর্ষকামীদের গ্রুপ কিভাবে চলে? এভাবে মেয়েদের কিভাবে ভবিষ্যত ধ্বংস করা যায়? দিল্লীর মহিলা কমিশন দ্রুত পদক্ষেপ নিয়েছে। তারা দিল্লী পুলিসে এফ আই আর দায়ের করেছে। দিল্লী পুলিস ইতিমধ্যে চার স্কুল ছাত্রকে গ্রেপ্তার করেছে। জানানো হয়েছে ইন্সটাগ্রামকেও। তদন্তের স্বার্থে চাওয়া হয়েছে সমস্ত তথ্য।
https://twitter.com/ANI/status/1257547153196453888?s=19
দিল্লীতে ধর্ষণ সর্বজন বিদিত, বারবার বিক্ষোভের আগুন ছড়িয়েওছে অতীতে। উত্তর ভারতের সামাজিক কারণেই এই জিনিস ঘটছে। গোবলয়ের ধর্ষণ সংস্কৃতির অংশই এটা। নাহলে ভয় ছাড়া এই বয়সী ছেলেরা এই জিনিস কিভাবে করতে পারে? উঠছে প্রশ্ন। দিল্লী সহ পুরো উত্তর ভারতে অনেক মেয়েদের অকথ্য অত্যাচার করা হয়, ধর্ষকামী মানসিকতা গোবলয়ের বড় অংশের পুরুষদের মধ্যে ঢুকে গেছে। হিন্দি সাম্রাজ্যবাদ ও গোবলীয় সংস্কৃতিই এই নোংরামীর মূল কারণ।
https://twitter.com/timesofindia/status/1257551358237929474?s=19
প্রশ্ন উঠছে, এই গোবলয় থেকে বাংলায় প্রচুর ছেলে কর্মসূত্রে আসে। ইদানীং কালে দেখা গেছে রাজ্যের যেখানে গোবলয়ের লোক বেড়েছে সেখানেই শ্লীলতাহানী ও ধর্ষণের ঘটনা বা অন্যান্য ক্রাইম বাড়ছে। এই #Bois Locker Room এর ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই বাংলার মেয়েদের সতর্ক করছে বাঙালি জাতীয়তাবাদী সংগঠন গুলি। বাঙালি মেয়েরা যাতে এই ধর্ষকামী গোবলীয় মানসিকতা থেকে নিরাপদে থাকে সেজন্য সতর্কতামূলক প্রচার চলছে।
-নিজস্ব সংবাদদাতা, বাংলার চোখ
No comments:
Post a Comment