হিন্দি না জানলে বাংলার বুকে স্কুলে প্রধান শিক্ষক হওয়া যাবে না। কারণ ছাত্র-ছাত্রীরা অনেকে হিন্দিভাষী। বাংলা ও বাঙালীর রাজ্য পশ্চিমবঙ্গে শুধুমাত্র হিন্দিওয়ালারা স্কুলে সংখ্যাগরিষ্ঠ এই অজুহাতে স্কুলের প্রধান শিক্ষক হিন্দিওয়ালা হতে হবে!
এমনটাই ঘটেছে রানিগঞ্জের বিধানবাগ এলাকার জে কে নগর হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষকের ক্ষেত্রে। বিদ্যালয়ের এক চতুর্থাংশ শিক্ষার্থী হিন্দিভাষী এবং ৪৭ জন বিদ্যালয়কর্মীর মধ্যে ৩৩ জনই অবাঙালি। এই প্রেক্ষাপটে সেখানকার প্রধান শিক্ষককে বদলি হতে হয়েছে। সেই সূত্রে অন্য যাঁকে সেখানে পাঠানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, তিনিও হিন্দি জানেন না। এই সংবাদকে ভিত্তি করে সেখানকার অভিভাবকরা হিন্দি জানা প্রধান শিক্ষক চেয়ে সওয়াল করে আদালতের সবুজ সঙ্কেত পেলেন। কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি মৌসুমি ভট্টাচার্য মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সচিবকে বলেছেন, সেখানকার প্রধান শিক্ষকের নাম চূড়ান্ত করার আগে সব পক্ষের সঙ্গে যেন আলোচনা করা হয়। যিনি বাংলা ও হিন্দিতে স্বচ্ছন্দ, তাঁকেই যেন বিবেচনা করা হয়। হিন্দি না জানায় পূর্বতন প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিভাবকরা গণআবেদন জমা করেছিলেন বিদ্যালয় পরিচালন কর্তৃপক্ষের কাছে। তার জেরে সেই শিক্ষক বদলি হন।
এমনটাই ঘটেছে রানিগঞ্জের বিধানবাগ এলাকার জে কে নগর হাইস্কুলের প্রধান শিক্ষকের ক্ষেত্রে। বিদ্যালয়ের এক চতুর্থাংশ শিক্ষার্থী হিন্দিভাষী এবং ৪৭ জন বিদ্যালয়কর্মীর মধ্যে ৩৩ জনই অবাঙালি। এই প্রেক্ষাপটে সেখানকার প্রধান শিক্ষককে বদলি হতে হয়েছে। সেই সূত্রে অন্য যাঁকে সেখানে পাঠানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে, তিনিও হিন্দি জানেন না। এই সংবাদকে ভিত্তি করে সেখানকার অভিভাবকরা হিন্দি জানা প্রধান শিক্ষক চেয়ে সওয়াল করে আদালতের সবুজ সঙ্কেত পেলেন। কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি মৌসুমি ভট্টাচার্য মধ্যশিক্ষা পর্ষদের সচিবকে বলেছেন, সেখানকার প্রধান শিক্ষকের নাম চূড়ান্ত করার আগে সব পক্ষের সঙ্গে যেন আলোচনা করা হয়। যিনি বাংলা ও হিন্দিতে স্বচ্ছন্দ, তাঁকেই যেন বিবেচনা করা হয়। হিন্দি না জানায় পূর্বতন প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে অভিভাবকরা গণআবেদন জমা করেছিলেন বিদ্যালয় পরিচালন কর্তৃপক্ষের কাছে। তার জেরে সেই শিক্ষক বদলি হন।
No comments:
Post a Comment