পশ্চিমবঙ্গে বসে আবার ইস্টবেঙ্গলকে সমর্থন করা যায় নাকি? প্রশ্ন তুলে দিলেন মেঘালয়ের রাজ্যপাল তথাগত রায়। এদিকে ধুমধাম করে চলছে ইস্টবেঙ্গলের শতবার্ষিকী উদযাপন।
মেঘালয়ের রাজ্যপাল তথাগত রায় লিখলেন, ‘ইস্টবেঙ্গল অ্যাথলেটিক ক্লাব (মূলত ফুটবল ক্লাব)। এই ক্লাবের কর্মকর্তা থেকে সমর্থকরা কেন পশ্চিমবঙ্গে থেকে ইস্টবেঙ্গলকে সমর্থন করছেন?’ এই টুইটের পর বিতর্ক তীব্র হয়েছে। মানে সোজা কথায় তিনি বোঝাতে চাইছেন লাল–হলুদ সমর্থকরা বাংলায় না থেকে বাংলাদেশ চলে যান। তবে বিতর্ক তীব্র হয়েছে বিজেপির প্রাক্তন সাংসদের টুইটের পর। ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের তরফেও এই বিষয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানানো হয়েছে।
যদিও তথাগত রায়ের এই কথার পরেই ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন ইস্টবেঙ্গল সমর্থকরা। আর এমন প্রশ্নের পরপরই সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্ষোভ উগড়ে দিতে থাকেন বহু মানুষ। অনেকেই বলেন, যে আবেগ-যে অনুভূতির সঙ্গে ইস্টবেঙ্গল ক্লাব জড়িত, তার মর্ম তথাগত রায়ের মতো বিতর্কিত, প্রচারের আলোয় থাকতে চাওয়া লোকের পক্ষে বোঝা সম্ভব নয়। দেশভাগের আগে, সেই ১৯২০ সালে জন্ম ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের। দেশভাগের আগেই, অবিভক্ত বাংলায় তৈরি হয়েছিল ইস্টবেঙ্গল ক্লাব।
মেঘালয়ের রাজ্যপাল তথাগত রায় লিখলেন, ‘ইস্টবেঙ্গল অ্যাথলেটিক ক্লাব (মূলত ফুটবল ক্লাব)। এই ক্লাবের কর্মকর্তা থেকে সমর্থকরা কেন পশ্চিমবঙ্গে থেকে ইস্টবেঙ্গলকে সমর্থন করছেন?’ এই টুইটের পর বিতর্ক তীব্র হয়েছে। মানে সোজা কথায় তিনি বোঝাতে চাইছেন লাল–হলুদ সমর্থকরা বাংলায় না থেকে বাংলাদেশ চলে যান। তবে বিতর্ক তীব্র হয়েছে বিজেপির প্রাক্তন সাংসদের টুইটের পর। ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের তরফেও এই বিষয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানানো হয়েছে।
যদিও তথাগত রায়ের এই কথার পরেই ক্ষোভে ফেটে পড়েছেন ইস্টবেঙ্গল সমর্থকরা। আর এমন প্রশ্নের পরপরই সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্ষোভ উগড়ে দিতে থাকেন বহু মানুষ। অনেকেই বলেন, যে আবেগ-যে অনুভূতির সঙ্গে ইস্টবেঙ্গল ক্লাব জড়িত, তার মর্ম তথাগত রায়ের মতো বিতর্কিত, প্রচারের আলোয় থাকতে চাওয়া লোকের পক্ষে বোঝা সম্ভব নয়। দেশভাগের আগে, সেই ১৯২০ সালে জন্ম ইস্টবেঙ্গল ক্লাবের। দেশভাগের আগেই, অবিভক্ত বাংলায় তৈরি হয়েছিল ইস্টবেঙ্গল ক্লাব।
No comments:
Post a Comment