বাংলায় চলা রেলের টিকিটে ছিল না বাংলা ভাষা। হ্যাঁ, এটাই সত্যি। রেলের টিকিটে শুধুমাত্র হিন্দি ও ইংরেজি ছিল। সমস্যায় পড়ে নানা মানুষ, যেহেতু এই রাজ্যের ৮৬% মানুষ বাঙালি, তাই রেলের টিকিটে বাংলা থাকা প্রয়োজন।
এ নিয়ে আন্দোলনে নামে বাংলা পক্ষ নামের বাঙালি জাতীয়তাবাদী সংগঠন। রেলের বিভিন্ন অফিসে ডেপুটেশন জমা দেওয়া হয় সংগঠনের পক্ষ থেকে। অবশেষে এল সাফল্য। রেল কর্তৃপক্ষ বাংলা পক্ষকে চিঠি দিয়ে জানিয়ে দেয়, শীঘ্রই রেলের টিকিটে বাংলা আসছে।
বাংলা পক্ষর দীপাঞ্জন অনন্যা বসু সংগঠনের পক্ষ থেকে এই আন্দোলনের দায়িত্বে ছিলেন।
এই সাফল্যে খুশির হাওয়া রেলযাত্রী মহলে। বাঙালি হিসাবে এ পরিষেবা পাওয়া খুব জরুরী।
(ছবি সামাজিক মাধ্যম থেকে পাওয়া)
এ নিয়ে আন্দোলনে নামে বাংলা পক্ষ নামের বাঙালি জাতীয়তাবাদী সংগঠন। রেলের বিভিন্ন অফিসে ডেপুটেশন জমা দেওয়া হয় সংগঠনের পক্ষ থেকে। অবশেষে এল সাফল্য। রেল কর্তৃপক্ষ বাংলা পক্ষকে চিঠি দিয়ে জানিয়ে দেয়, শীঘ্রই রেলের টিকিটে বাংলা আসছে।
বাংলা পক্ষর দীপাঞ্জন অনন্যা বসু সংগঠনের পক্ষ থেকে এই আন্দোলনের দায়িত্বে ছিলেন।
এই সাফল্যে খুশির হাওয়া রেলযাত্রী মহলে। বাঙালি হিসাবে এ পরিষেবা পাওয়া খুব জরুরী।
No comments:
Post a Comment