তখন সংসদে বাজেট অধিবেশন চলছে, বাজেট পাঠ করছেন ভারপ্রাপ্ত মন্ত্রী পীয়ূস গোয়েল।
সেই সময়ই যুবসমাজ ট্যুইটার ও ফেসবুকে সরব থাকল কিছু প্রশ্ন নিয়ে। "১৫ লাখ টাকা কবে একাউন্টে ঢুকবে?", "মোদি, ১ কোটি চাকরি কোথায় গেল?"
প্রসঙ্গত ২০১৪ লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে মোদির মূল হাতিহার ছিল কালো টাকা। সুইস ব্যাংকে গচ্ছিত কালোটাকা ফিরিয়ে এনে তা সকল ভারতবাসীর একাউন্টে ১৫ লাখ করে দেওয়া হবে, এই প্রতিশ্রুতি দিয়ে বিপুল ভোট পান মোদি। এবং কর্মসংস্থানের প্রতিশ্রুতি ছিল মোদির, বছরে ১ কোটি বেকারের কর্মসংস্থানের প্রতিশ্রুতি ছিল।
কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে কোনো কালো টাকা ফেরত আসেনি। অথচ সরকারের ৫ বছরের মেয়াদ শেষ। ২০১৯ এর ভোট প্রচার শুরু হয়ে গেছে। কালো টাকা না এলেও, বেশ কিছু শিল্পপতি ব্যাংকের ঋণ না মিটিয়ে বিদেশ চলে গেছে। কয়েক লাখ কোটি টাকা ঋণ আদায় করতে পারেনি ব্যাংকগুলি। কর্মসংস্থানের প্রশ্নে বিপদে বেকাররা। গত ৪৫ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ বেকারত্ব এখন ভারতে। সে কারণেই ফেসবুক ও ট্যুইটারে সরব থাকল যুব সমাজ।
সেই সময়ই যুবসমাজ ট্যুইটার ও ফেসবুকে সরব থাকল কিছু প্রশ্ন নিয়ে। "১৫ লাখ টাকা কবে একাউন্টে ঢুকবে?", "মোদি, ১ কোটি চাকরি কোথায় গেল?"
প্রসঙ্গত ২০১৪ লোকসভা নির্বাচনের প্রচারে মোদির মূল হাতিহার ছিল কালো টাকা। সুইস ব্যাংকে গচ্ছিত কালোটাকা ফিরিয়ে এনে তা সকল ভারতবাসীর একাউন্টে ১৫ লাখ করে দেওয়া হবে, এই প্রতিশ্রুতি দিয়ে বিপুল ভোট পান মোদি। এবং কর্মসংস্থানের প্রতিশ্রুতি ছিল মোদির, বছরে ১ কোটি বেকারের কর্মসংস্থানের প্রতিশ্রুতি ছিল।
কিন্তু বাস্তবে দেখা যাচ্ছে কোনো কালো টাকা ফেরত আসেনি। অথচ সরকারের ৫ বছরের মেয়াদ শেষ। ২০১৯ এর ভোট প্রচার শুরু হয়ে গেছে। কালো টাকা না এলেও, বেশ কিছু শিল্পপতি ব্যাংকের ঋণ না মিটিয়ে বিদেশ চলে গেছে। কয়েক লাখ কোটি টাকা ঋণ আদায় করতে পারেনি ব্যাংকগুলি। কর্মসংস্থানের প্রশ্নে বিপদে বেকাররা। গত ৪৫ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ বেকারত্ব এখন ভারতে। সে কারণেই ফেসবুক ও ট্যুইটারে সরব থাকল যুব সমাজ।
No comments:
Post a Comment