আজকের মমতার বিগ্রেড সমাবেশ ঘিরে বিজেপি বিরোধী জোটের নেতাদের উন্মাদনা তুঙ্গে।
প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী দেবগৌড়া, শারদ পাওয়ার, অখিলেশ যাদব, গেগং আপাং শুক্রবার বিকেলে কলকাতায় এসেই বলে দিলেন, দেশ পরিবর্তন চাইছে। মোদিকে আর নয়। শনিবার ব্রিগেডের মঞ্চে সব নেতাকে একজোট করে মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জিও এই বার্তাই দিতে চাইছেন। কলকাতায় যাঁরা এলেন, বললেন, দেশ নতুন প্রধানমন্ত্রী চাইছে, মমতাকে সামনে রেখেই এগোচ্ছে বিরোধী শিবির। দেবগৌড়া সাংবাদিকদের বলে দেন, ‘দেশের সব আঞ্চলিক দলকে নিয়ে মমতা যে জোট বাঁধতে চাইছেন, তা প্রশংসার দাবি রাখে। তাঁর সঙ্গে আমরা আছি। আগামী দিনে দেশে স্থায়ী সরকার তৈরি হবে।’ কে প্রধানমন্ত্রী হবেন জানতে চাওয়া হলে দেবগৌড়া বলেন, ‘আগে বিজেপি–কে পরাজিত করতে হবে। তার পর ভাবা যাবে।’ শারদ পাওয়ার বলেন, ‘বিজেপি জনবিরোধী। তাই জোট বেঁধে বিজেপি–র বিরুদ্ধে নামতে হবে। এর আগেও মমতার সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। ব্রিগেডে যা বলার বলে দেব।’ অখিলেশ বলেন, ‘দিদির ডাকে সাড়া না দিয়ে পারলাম না। সমস্ত আঞ্চলিক দলের নেতারা ব্রিগেডে আসছেন। আগামী দিনে বিজেপি–র বিরুদ্ধে জোটবদ্ধ লড়াই হবে।’ এঁদের মধ্যে কেউ কেউ তাজ বেঙ্গল, হায়াত রিজেন্সি হোটেলে উঠেছেন।
বৃহস্পতিবারই মমতা বলেছেন, ‘বিজেপি লোকসভা নির্বাচনে ১২৫–এর বেশি আসন পাবে না।’ অরুণাচলের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী গেগং আপাং কলকাতায় এসে মমতার উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন। তিনি বিজেপি থেকে ইস্তফা দিয়েছেন। তাঁকে জিজ্ঞেস করা হয়, আপনি কি তৃণমূলে যোগ দেবেন? তিনি বলেন, ‘আলাদা দল করে মমতা ব্যানার্জির সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বিজেপি–কে হটানোর লড়াইয়ে নামব।’
আসছেন মল্লিকার্জুন খাড়গে, অভিষেক মনু সিংভি, বিএসপি নেতা সতীশ মিশ্র, চন্দ্রবাবু নাইডু, স্ট্যালিন, কুমারস্বামী, ফারুক আবদুল্লা, ওমর আবদুল্লা, তেজস্বী যাদব, অজিত সিং ও তাঁর ছেলে জয়ন্ত চৌধুরি, যশোবন্ত সিংহ, শত্রুঘ্ন সিন্হা, অরুণ শৌরি, হেমন্ত সোরেন, হার্দিক প্যাটেল ও জিগনেশ মেবানি। এদিন অভিষেক ব্যানার্জি বলেন, ‘বিরোধীরা যে ঐক্যবদ্ধ, রাহুল গান্ধীর চিঠি তার বড় প্রমাণ।’ প্রদেশ কংগ্রেস দপ্তরে রাজ্য সভাপতি সোমেন মিত্র বলেন, ‘বিজেপি–র বিরুদ্ধে যাঁরা লড়াই করবেন, তাঁদের নৈতিক সমর্থন। আমাদের নেতা রাহুল গান্ধী এদিন চিঠি দিয়ে সব জানিয়ে দিয়েছেন।’
প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী দেবগৌড়া, শারদ পাওয়ার, অখিলেশ যাদব, গেগং আপাং শুক্রবার বিকেলে কলকাতায় এসেই বলে দিলেন, দেশ পরিবর্তন চাইছে। মোদিকে আর নয়। শনিবার ব্রিগেডের মঞ্চে সব নেতাকে একজোট করে মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জিও এই বার্তাই দিতে চাইছেন। কলকাতায় যাঁরা এলেন, বললেন, দেশ নতুন প্রধানমন্ত্রী চাইছে, মমতাকে সামনে রেখেই এগোচ্ছে বিরোধী শিবির। দেবগৌড়া সাংবাদিকদের বলে দেন, ‘দেশের সব আঞ্চলিক দলকে নিয়ে মমতা যে জোট বাঁধতে চাইছেন, তা প্রশংসার দাবি রাখে। তাঁর সঙ্গে আমরা আছি। আগামী দিনে দেশে স্থায়ী সরকার তৈরি হবে।’ কে প্রধানমন্ত্রী হবেন জানতে চাওয়া হলে দেবগৌড়া বলেন, ‘আগে বিজেপি–কে পরাজিত করতে হবে। তার পর ভাবা যাবে।’ শারদ পাওয়ার বলেন, ‘বিজেপি জনবিরোধী। তাই জোট বেঁধে বিজেপি–র বিরুদ্ধে নামতে হবে। এর আগেও মমতার সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। ব্রিগেডে যা বলার বলে দেব।’ অখিলেশ বলেন, ‘দিদির ডাকে সাড়া না দিয়ে পারলাম না। সমস্ত আঞ্চলিক দলের নেতারা ব্রিগেডে আসছেন। আগামী দিনে বিজেপি–র বিরুদ্ধে জোটবদ্ধ লড়াই হবে।’ এঁদের মধ্যে কেউ কেউ তাজ বেঙ্গল, হায়াত রিজেন্সি হোটেলে উঠেছেন।
বৃহস্পতিবারই মমতা বলেছেন, ‘বিজেপি লোকসভা নির্বাচনে ১২৫–এর বেশি আসন পাবে না।’ অরুণাচলের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী গেগং আপাং কলকাতায় এসে মমতার উদ্যোগকে সাধুবাদ জানিয়েছেন। তিনি বিজেপি থেকে ইস্তফা দিয়েছেন। তাঁকে জিজ্ঞেস করা হয়, আপনি কি তৃণমূলে যোগ দেবেন? তিনি বলেন, ‘আলাদা দল করে মমতা ব্যানার্জির সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বিজেপি–কে হটানোর লড়াইয়ে নামব।’
আসছেন মল্লিকার্জুন খাড়গে, অভিষেক মনু সিংভি, বিএসপি নেতা সতীশ মিশ্র, চন্দ্রবাবু নাইডু, স্ট্যালিন, কুমারস্বামী, ফারুক আবদুল্লা, ওমর আবদুল্লা, তেজস্বী যাদব, অজিত সিং ও তাঁর ছেলে জয়ন্ত চৌধুরি, যশোবন্ত সিংহ, শত্রুঘ্ন সিন্হা, অরুণ শৌরি, হেমন্ত সোরেন, হার্দিক প্যাটেল ও জিগনেশ মেবানি। এদিন অভিষেক ব্যানার্জি বলেন, ‘বিরোধীরা যে ঐক্যবদ্ধ, রাহুল গান্ধীর চিঠি তার বড় প্রমাণ।’ প্রদেশ কংগ্রেস দপ্তরে রাজ্য সভাপতি সোমেন মিত্র বলেন, ‘বিজেপি–র বিরুদ্ধে যাঁরা লড়াই করবেন, তাঁদের নৈতিক সমর্থন। আমাদের নেতা রাহুল গান্ধী এদিন চিঠি দিয়ে সব জানিয়ে দিয়েছেন।’
No comments:
Post a Comment