২০১৯ রর লোকসভা ভোটে মূল ইস্যু হতে চলেছে কৃষিই। আর কেন্দ্রীয় সরকারের প্রতি কৃষকরা যে বিমুখ তার স্পষ্ট প্রমাণ, রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ এবং ছত্তিশগড় বিধানসভা নির্বাচনে বিজেপির পরাজয়। তাই ‘স্মার্ট সিটি, ডিজিটাল ইন্ডিয়া’ নামক ভাঁওতা ছেড়ে নরেন্দ্র মোদি-অমিত শাহকে কৃষকদের কাছে মাথা নীচু করতেই হচ্ছে, তা পরিষ্কার বুধবার রাতে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরে শীর্ষ কর্তাদের জরুরি বৈঠকে। ওই বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও ছিলেন অর্থমন্ত্রী অরুণ জেটলি, কৃষিমন্ত্রী রাধামোহন সিং এবং বিজেপি সভাপতি অমিত শাহ। সেখানে কৃষিঋণ মকুবের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে কি না, তা এখনও পরিষ্কার নয়। কিন্তু কৃষকদের মন ফিরে পেতে মোদি-শাহরা যে মরিয়া, তার কিছুটা ইঙ্গিত মিলেছে এদিনের মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর আইনমন্ত্রী রবিশঙ্কর প্রসাদের সাংবাদিক বৈঠকে। সেখানে একাধিক প্রসঙ্গের মধ্যে তাঁর কথায় বারবার ঘুরেফিরে এসেছে কৃষক ইস্যু। কিন্তু সরকারের পরিকল্পনার কথা ঘোষণা করেননি তিনি। শুধু বলেছেন, ‘কৃষকদের উন্নতিতে আমাদের সরকার দায়বদ্ধ। এই বিষয়ে যে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বা হবে, শীঘ্রই তা প্রকাশ্যে আসবে।’
গত চার বছরে কৃষকদের অবস্থা আরও খারাপ হয়েছে, আত্মহত্যা বেড়েছে। সেখানে চাপে পড়ে ভোটের আগে মোদি-শাহের এই কৃষকপ্রেমকে কুমিরের কান্না হিসাবেই দেখছে রাজনৈতিক মহল। কিন্তু, বিশ্লেষকদের মতে এটা স্পষ্ট, কংগ্রেস কৃষি ঋণ মুকুব করাত বেকায়দায় পড়ে গেছে বিজেপি সরকার। এখন দেখার, মোদির এই ভোটমুখী কৃষকপ্রেমে কৃষকরা ভোলে কিনা।
গত চার বছরে কৃষকদের অবস্থা আরও খারাপ হয়েছে, আত্মহত্যা বেড়েছে। সেখানে চাপে পড়ে ভোটের আগে মোদি-শাহের এই কৃষকপ্রেমকে কুমিরের কান্না হিসাবেই দেখছে রাজনৈতিক মহল। কিন্তু, বিশ্লেষকদের মতে এটা স্পষ্ট, কংগ্রেস কৃষি ঋণ মুকুব করাত বেকায়দায় পড়ে গেছে বিজেপি সরকার। এখন দেখার, মোদির এই ভোটমুখী কৃষকপ্রেমে কৃষকরা ভোলে কিনা।
No comments:
Post a Comment