"জীবে প্রেম করে যেই জন, সেই জন সেবিছে ঈশ্বর", বলে গেছেন স্বয়ং স্বামী বিবেকানন্দ। অবশ্যই উনি যখন এই কথা বলেছিলেন, তিনি এই কথা মোটেও বলেননি যে মানুষকে সেবা করা ভুলে যেতে হবে। কিন্তু রায়দীঘির তৃণমূল বিধায়ক স্বামীজির বাণী কি ভুলে গেছেন? সেরকমই মনে করছেন রায়দীঘির জনতার একাংশ। কারণ বিধায়ক জিতে আসেন মানুষের ভোটে। কিন্তু দেবশ্রী রায়ের আনুকূল্য পায় কুকুররা। হ্যাঁ। শুনে অবিশ্বাস্য মনে হলেও এ কথা সত্য।

দেবশ্রী রায় ফাউন্ডেশন নামে তিনি একটি সংস্থা বানিয়েছেন। এই সংস্থা বেওয়ারিস রাস্তার কুকুর নিয়ে নানা সেবামূলক কার্যকলাপ চালায়। এসব কাজ নিয়ে তিনি নানা সাধুবাদ পেয়েছেন। তার এইসব কার্যকলাপে দেখা গেছে বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ প্রাক্তন মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়কেও। কিন্তু এলাকাবাসীর অভিযোগ, তিনি যদি এলাকার উন্নয়নে কুকুরদের উন্নয়নের মত মাথা ঘামাতেন, তাহলে অনেক বেশি লাভ হত।

এক সময় রুপালি পর্দার জনপ্রিয় নায়িকাকে তাই এলাকায় কম, দেখা যায় মোমবাতি হাতে শোভনবাবুকে পাশে নিয়ে কুকুরদের জন্য মোমবাতি মিছিল করতে। এলাকায় যে পরিকাঠামো উন্নয়ন হয়েছে, এটা রায়দীঘির প্রায় সকলেই মানলেন বাংলার চোখের সুন্দরবন প্রতিনিধির কাছে। রায়দীঘির ঢোলাহাটের বাসিন্দা সবিতা মণ্ডল বলেন, "এলাকার যা উন্নয়ন, তা করেছে মমতাদিদি। কিন্তু বিধায়ক তো থেকেও নেই। আমরা যদি কুকুর হতাম, তাহলে হয়তো উনি আমাদের দিকে মুখ ফিরে চাইতেন"।
সিনেমার পর্দা থেকে মাটিতে নেমে আসা নেতাদের উপর খুব একটা ভরসা নেই মানুষের। তাদের জীবনযাত্রা ও খামখেয়ালিপনা নিয়ে অনেকেই ক্ষুব্ধ। কান্তি গাঙ্গুলি এই এলাকারই মাটির নেতা ছিলেন। তাই তফাৎটা আরও বেশি চোখে পড়ার মত।
এমনকি স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বও এই নিয়ে ক্ষুব্ধ। বিধায়ককে নিয়ে মানুষের অভিযোগ সামলাতে হয় তাদেরই। স্থানীয় মানুষ আড়ালে বলেন উনি কুকুরদের বিধায়ক। তৃণমূলের শক্ত ঘাঁটি এই এলাকায় আগামী দিনে প্রার্থী বদল হলেও অবাক হবার কিছু নেই, মনে করছেন এলাকার রাজনৈতিক মহল।

দেবশ্রী রায় ফাউন্ডেশন নামে তিনি একটি সংস্থা বানিয়েছেন। এই সংস্থা বেওয়ারিস রাস্তার কুকুর নিয়ে নানা সেবামূলক কার্যকলাপ চালায়। এসব কাজ নিয়ে তিনি নানা সাধুবাদ পেয়েছেন। তার এইসব কার্যকলাপে দেখা গেছে বৈশাখী বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘনিষ্ঠ প্রাক্তন মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়কেও। কিন্তু এলাকাবাসীর অভিযোগ, তিনি যদি এলাকার উন্নয়নে কুকুরদের উন্নয়নের মত মাথা ঘামাতেন, তাহলে অনেক বেশি লাভ হত।

এক সময় রুপালি পর্দার জনপ্রিয় নায়িকাকে তাই এলাকায় কম, দেখা যায় মোমবাতি হাতে শোভনবাবুকে পাশে নিয়ে কুকুরদের জন্য মোমবাতি মিছিল করতে। এলাকায় যে পরিকাঠামো উন্নয়ন হয়েছে, এটা রায়দীঘির প্রায় সকলেই মানলেন বাংলার চোখের সুন্দরবন প্রতিনিধির কাছে। রায়দীঘির ঢোলাহাটের বাসিন্দা সবিতা মণ্ডল বলেন, "এলাকার যা উন্নয়ন, তা করেছে মমতাদিদি। কিন্তু বিধায়ক তো থেকেও নেই। আমরা যদি কুকুর হতাম, তাহলে হয়তো উনি আমাদের দিকে মুখ ফিরে চাইতেন"।
সিনেমার পর্দা থেকে মাটিতে নেমে আসা নেতাদের উপর খুব একটা ভরসা নেই মানুষের। তাদের জীবনযাত্রা ও খামখেয়ালিপনা নিয়ে অনেকেই ক্ষুব্ধ। কান্তি গাঙ্গুলি এই এলাকারই মাটির নেতা ছিলেন। তাই তফাৎটা আরও বেশি চোখে পড়ার মত।
এমনকি স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্বও এই নিয়ে ক্ষুব্ধ। বিধায়ককে নিয়ে মানুষের অভিযোগ সামলাতে হয় তাদেরই। স্থানীয় মানুষ আড়ালে বলেন উনি কুকুরদের বিধায়ক। তৃণমূলের শক্ত ঘাঁটি এই এলাকায় আগামী দিনে প্রার্থী বদল হলেও অবাক হবার কিছু নেই, মনে করছেন এলাকার রাজনৈতিক মহল।

No comments:
Post a Comment