আসানসোল ডিভিশনের নানা স্টেশনে রেলের ঘোষণা বাংলায় হয় না। শুধু মাত্র হিন্দিতে হয়। রাজ্যটার নাম বাংলা, রেলের সব ঘোষণা বাংলা থাকা বাধ্যতামূলক। কিন্তু বাংলার স্থান নেই। এমনকি রেলের আর পি এফ কেউ বাংলা বলে না, টিকিট কাউন্টারে কেউ বাংলা বলে না। এতে নানান সমস্যার সম্মুখীন হয় বাঙালি।
এই বঞ্চনা ও অন্যায়ের প্রতিবাদে গত ১৯ তারিখে আসানসলের ডি আর এম অফিসে ডেপুটেশন দেয় ভাবনা নামের এক সংগঠন। পথে নামে ইদানীং বাংলা ও বাঙালির অধিকারের দাবিতে ঝড় তোলা বাংলা পক্ষ। সংগঠনের পশ্চিম বর্ধমান শাখাও আসানসোলে ডি আর এম অফিসে ডেপুটেশন দেয়। তাদের ফেসবুক পেজ থেকে বাঙালিকে সচেতন ও ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে রেল দপ্তর ও রেল কর্মীদের।
অন্যদিকে, রেলের সময় সারণি ও ভাড়া তালিকায় বাংলা না থাকায় হাওড়ার বালী স্টেশনে ডেপুটেশন জমা দেয় বাংলা ভাষা একতা মঞ্চ নামের সংগঠন।
কিছু দিন আগে উত্তর চব্বিশ পরগণার এক স্টেশনে এক বাঙালিকে বাংলাদেশি বলে হেনস্থা করেছিল রেল পুলিস। এছাড়া রেল পুলিসের বিরুদ্ধে রোজ নানান অভিযোগ শোনা যায়। রেল পুলিসের অধিকাংশ কর্মীই বাংলা জানে না বা বলে না। এতে সমস্যায় পড়ে সাধারণ বাঙালি।
এমনকি ত্রিপুরাতেও বাংলা ভাষাকে বঞ্চনার প্রতিবাদে ডেপুটেশন জমা দিয়েছে 'আমরা বাঙালি' সংগঠন। ইদানীং নানা পত্র-পত্রিকায় চিঠি-পত্রও পাঠানো হচ্ছে বাংলা ভাষার অধিকারের দাবিতে।
বাংলা ভাষা ও বাঙালিকে বঞ্চনা নিয়ে সচেতন হচ্ছে বাঙালি। এগিয়ে আসছে তরুণ প্রজন্ম। সোশাল মিডিয়ায় চোখ রাখলে দেখা যাবে হিন্দি সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে নানা আলোচনা চলছে সর্বত্র।
এই বঞ্চনা ও অন্যায়ের প্রতিবাদে গত ১৯ তারিখে আসানসলের ডি আর এম অফিসে ডেপুটেশন দেয় ভাবনা নামের এক সংগঠন। পথে নামে ইদানীং বাংলা ও বাঙালির অধিকারের দাবিতে ঝড় তোলা বাংলা পক্ষ। সংগঠনের পশ্চিম বর্ধমান শাখাও আসানসোলে ডি আর এম অফিসে ডেপুটেশন দেয়। তাদের ফেসবুক পেজ থেকে বাঙালিকে সচেতন ও ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে রেল দপ্তর ও রেল কর্মীদের।
অন্যদিকে, রেলের সময় সারণি ও ভাড়া তালিকায় বাংলা না থাকায় হাওড়ার বালী স্টেশনে ডেপুটেশন জমা দেয় বাংলা ভাষা একতা মঞ্চ নামের সংগঠন।
কিছু দিন আগে উত্তর চব্বিশ পরগণার এক স্টেশনে এক বাঙালিকে বাংলাদেশি বলে হেনস্থা করেছিল রেল পুলিস। এছাড়া রেল পুলিসের বিরুদ্ধে রোজ নানান অভিযোগ শোনা যায়। রেল পুলিসের অধিকাংশ কর্মীই বাংলা জানে না বা বলে না। এতে সমস্যায় পড়ে সাধারণ বাঙালি।
এমনকি ত্রিপুরাতেও বাংলা ভাষাকে বঞ্চনার প্রতিবাদে ডেপুটেশন জমা দিয়েছে 'আমরা বাঙালি' সংগঠন। ইদানীং নানা পত্র-পত্রিকায় চিঠি-পত্রও পাঠানো হচ্ছে বাংলা ভাষার অধিকারের দাবিতে।
বাংলা ভাষা ও বাঙালিকে বঞ্চনা নিয়ে সচেতন হচ্ছে বাঙালি। এগিয়ে আসছে তরুণ প্রজন্ম। সোশাল মিডিয়ায় চোখ রাখলে দেখা যাবে হিন্দি সাম্রাজ্যবাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে নানা আলোচনা চলছে সর্বত্র।
No comments:
Post a Comment