লোকসভা নির্বাচন যতই এগিয়ে আসছে ততই বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ এবং নির্বাচন কমিটির আহ্বায়ক মুকুল রায়ের মধ্যেকার দ্বন্দ্ব প্রকট হয়ে উঠছে।
বিজেপির সূত্রানুযায়ী মুকুল রায় প্রতিটি লোকসভা কেন্দ্রের জন্য যে বিশেষ তথ্য ভান্ডার তৈরীর উদ্যোগ নিয়েছেন তা নিয়ে দলের অন্দরে মতভেদ দেখা দিয়েছে। রাজ্য সভাপতির মতে অমিত শাহের পাঠানো প্রতিনিধিরা ইতিমধ্যেই প্রতি লোকসভা পিছু তথ্যভান্ডার বানিয়ে ফেলেছেন,তাই নতুন করে করে এর প্রয়োজনীয়তা নেই।আবার প্রতি জেলায় নির্বাচনী কমিটি তৈরীর মুকুল রায়ের প্রচেষ্টা নিয়ে দীলিপ বাবুর বক্তব্য,‘‘জেলা স্তরে নির্বাচনী কমিটি তৈরির কোনও রীতি আমাদের দলে নেই। আমাদের স্থায়ী নির্বাচনী কমিটি আছেই। মুকুলবাবুকে শুধু সেখানে সংযোজকের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।’’
রায়ের অনুগামীদের নিয়েও দলের অভ্যন্তরে অসন্তোষ দানা বাঁধছে। দলের একাংশের বক্তব্য, মুকুলবাবু দলের অন্দরেই নিজের সমান্তরাল গোষ্ঠী তৈরি করতে চাইছেন। এই নিয়ে প্রশ্নের জবাবে দিলীপবাবু বলেন, ‘‘অন্য দল থেকে এসে বিজেপির মতাদর্শ এবং সংস্কৃতি শিখে পদাধিকারী এবং মন্ত্রী হয়েছেন— এমন দৃষ্টান্ত গোটা দেশে প্রচুর আছে। কিন্তু কেউ যদি বিজেপির মতাদর্শ এবং সংস্কৃতি থেকে দূরে থেকে সমান্তরাল ভাবে দল করতে চান, তা হলে তিনি দলের মূল স্রোতে মিশবেন না! তবে সকলেরই মনে রাখা উচিত, বিজেপিতে কেউ কোনও ব্যক্তির অনুগামী হয় না। দলের অনুগামী হয়।’’
২০১৯ এর লোকসভা ভোটের আগে দলীয় শীর্ষ নেতাদের এই কোন্দল প্রকাশ্যে চলে আসা বিজেপির অস্বস্তি বাড়াবে বলে মত বিশেষজ্ঞদের একাংশের।
বিজেপির সূত্রানুযায়ী মুকুল রায় প্রতিটি লোকসভা কেন্দ্রের জন্য যে বিশেষ তথ্য ভান্ডার তৈরীর উদ্যোগ নিয়েছেন তা নিয়ে দলের অন্দরে মতভেদ দেখা দিয়েছে। রাজ্য সভাপতির মতে অমিত শাহের পাঠানো প্রতিনিধিরা ইতিমধ্যেই প্রতি লোকসভা পিছু তথ্যভান্ডার বানিয়ে ফেলেছেন,তাই নতুন করে করে এর প্রয়োজনীয়তা নেই।আবার প্রতি জেলায় নির্বাচনী কমিটি তৈরীর মুকুল রায়ের প্রচেষ্টা নিয়ে দীলিপ বাবুর বক্তব্য,‘‘জেলা স্তরে নির্বাচনী কমিটি তৈরির কোনও রীতি আমাদের দলে নেই। আমাদের স্থায়ী নির্বাচনী কমিটি আছেই। মুকুলবাবুকে শুধু সেখানে সংযোজকের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।’’
রায়ের অনুগামীদের নিয়েও দলের অভ্যন্তরে অসন্তোষ দানা বাঁধছে। দলের একাংশের বক্তব্য, মুকুলবাবু দলের অন্দরেই নিজের সমান্তরাল গোষ্ঠী তৈরি করতে চাইছেন। এই নিয়ে প্রশ্নের জবাবে দিলীপবাবু বলেন, ‘‘অন্য দল থেকে এসে বিজেপির মতাদর্শ এবং সংস্কৃতি শিখে পদাধিকারী এবং মন্ত্রী হয়েছেন— এমন দৃষ্টান্ত গোটা দেশে প্রচুর আছে। কিন্তু কেউ যদি বিজেপির মতাদর্শ এবং সংস্কৃতি থেকে দূরে থেকে সমান্তরাল ভাবে দল করতে চান, তা হলে তিনি দলের মূল স্রোতে মিশবেন না! তবে সকলেরই মনে রাখা উচিত, বিজেপিতে কেউ কোনও ব্যক্তির অনুগামী হয় না। দলের অনুগামী হয়।’’
২০১৯ এর লোকসভা ভোটের আগে দলীয় শীর্ষ নেতাদের এই কোন্দল প্রকাশ্যে চলে আসা বিজেপির অস্বস্তি বাড়াবে বলে মত বিশেষজ্ঞদের একাংশের।
No comments:
Post a Comment