১৯৮০-৯০ র সময়ে রাম মন্দির ইস্যুতে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে ভারতের রাজনীতি। ১৯৯২ সালের ৬ ই ডিসেম্বর ভেঙে ফেলা হয় বাবরি মসজিদ। রাম মন্দির নির্মাণের জন্য শুরু হয় অর্থ সংগ্রহ।
বাড়ি বাড়ি গিয়ে ইঁট চাওয়া হয়। ইঁটের টাকা বাবদ ওঠে ১৪০০ কোটি টাকা। কিন্তু এই বিপুল অর্থ গেল কোথায়? নেতারা আত্মসাৎ করেছে? সে অভিযোগই উঠছে।
অভিযোগকারী স্বয়ং নির্মোহী আখড়ার সদস্যরা। আখড়ার সদস্য সীতারামের মতে টাকা হাতিয়েছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতারাই। তিনি জানান দুর্নীতির প্রমাণ তাদের কাছে আছে। অভিযোগ অস্বীকার করেছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ।
আত্মসাৎ না করলে এত টাকা গেল কোথায়? হিন্দুদের ধর্মীয় বিশ্বাসকে কাজে লাগিয়ে এভাবে টাকা নয়ছয় নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। রাম মন্দির নির্মাণ নিয়ে রাজনীতি এখনও চলছে, কেস চলছে কোর্টেও। কিন্তু হিন্দুরা এই ১৪০০ কোটির হিসাব চায়।
বাড়ি বাড়ি গিয়ে ইঁট চাওয়া হয়। ইঁটের টাকা বাবদ ওঠে ১৪০০ কোটি টাকা। কিন্তু এই বিপুল অর্থ গেল কোথায়? নেতারা আত্মসাৎ করেছে? সে অভিযোগই উঠছে।
অভিযোগকারী স্বয়ং নির্মোহী আখড়ার সদস্যরা। আখড়ার সদস্য সীতারামের মতে টাকা হাতিয়েছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের নেতারাই। তিনি জানান দুর্নীতির প্রমাণ তাদের কাছে আছে। অভিযোগ অস্বীকার করেছে বিশ্ব হিন্দু পরিষদ।
আত্মসাৎ না করলে এত টাকা গেল কোথায়? হিন্দুদের ধর্মীয় বিশ্বাসকে কাজে লাগিয়ে এভাবে টাকা নয়ছয় নিয়ে উঠছে প্রশ্ন। রাম মন্দির নির্মাণ নিয়ে রাজনীতি এখনও চলছে, কেস চলছে কোর্টেও। কিন্তু হিন্দুরা এই ১৪০০ কোটির হিসাব চায়।
No comments:
Post a Comment